বিমানবন্দরে শুধু স্বর্ণই পাওয়া যায় না। এবার নিজের বাচ্চাকে ফেলে রেখে চলে গেলেন যাত্রী। গত ৯ জুলাই ওই যাত্রী তার বাচ্চাকে কৌশলে রেখে গেলেও পরের দিন এয়ারপোর্ট আর্মড পুলিশের হেফাজতে আসে শিশুটি।
বর্তমানে শিশুটি ডিএমপির ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টারে রয়েছে।
এপিবিএনের সহকারী পুলিশ সুপার তারিক আহমেদ বলেন, ধারণা করছি ঘটনার সূত্রপাত সুদূর জর্ডানে। জর্ডান থেকে এক নারীর সঙ্গে তিনি বাংলাদেশে আসেন। পাশের সিটে বসা নারীর কাছে পরিচয় দেন নিজের বাচ্চা বলে।
এপিবিএনের সহকারী পুলিশ সুপার তারিক আহমেদ বলেন, ধারণা করছি ঘটনার সূত্রপাত সুদূর জর্ডানে। জর্ডান থেকে এক নারীর সঙ্গে তিনি বাংলাদেশে আসেন। পাশের সিটে বসা নারীর কাছে পরিচয় দেন নিজের বাচ্চা বলে।
বিমানে আসার সময় তার মায়ের সঙ্গে পরিচয় হয় পাশের সিটে বসা মোছা. স্বপ্নার সাথে। বিমান থেকে নামার পর বিমানবন্দর গোলচত্বর এলাকায় কৌশলে বাচ্চার মা স্বপ্নার কাছে বাচ্চা দিয়ে বলেন, ওকে একটু কোলে রাখেন আমি মালামাল নিয়ে আসি।
সেই যে তিনি গেলেন আর ফেরত এলেন না। এদিকে স্বপ্না বাচ্চা নিয়ে তার জন্য সারা দিন অপেক্ষা করলেন। বাচ্চার মা আর ফেরত এলেন না।
বাড়ি গিয়ে তিনি পরের দিন আবার বিমানবন্দর আসেন। যদি বাচ্চার মাকে পাওয়া যায়।
কিন্তু তার মা না আসায় তিনি স্বরণাপন্ন হন এপিবিএনের। পরে এপিবিএন শিশুটিকে হেফাজতে নিয়ে ডিএমপির ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টারে পাঠায়।
এপিবিএনের সহকারী পুলিশ সুপার তারিক আহমেদ আরও বলেন, আমরা সার্বক্ষণিক খোঁজ খবর রাখছি। শিশুটি ভালো আছে সুস্থ আছে।
Comments
Post a Comment