Skip to main content

অতিবর্ষণ-বন্যায় চীনে ৩৩ জনের প্রাণহানি

অতি ও ভারীবর্ষণে মধ্য এবং দক্ষিণ চীনে সোমবার ৩৩ জনের প্রাণহানির খবর পাওয়া গেছে। অনেক মানুষের ঘরবাড়ি পানিতে তলিয়ে গেছে। এছাড়া বন্যায় ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে বলে খবর পাওয়া গেছে।
এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত ১৫ জন নিখোঁজ রয়েছেন। অন্যদিকে, উত্তর চীনে দাবদাহ এবং খরা চলছে বলে রয়টার্স খবর দিয়েছে।
খবরে বলা হয়, দক্ষিণ চীনের অন্তত ৬০টি নদীর পানি বিপদসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। অতিবর্ষণ এবং বন্যায় সোমবার ভোরে ১৫ জন নিখোঁজ হয়েছেন।
সিভিল অ্যাফেয়ার্স মন্ত্রণালয় জানায়, হুনান, হুবেই, আনহুই, সিচুয়ান এবং গুইঝো প্রদেশে অতিবর্ষণ এবং বন্যা শুরু হয়েছে। এর মধ্যে হুনান প্রদেশ সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
মন্ত্রণালয় থেকে বলা হয়, চীনের ঝিয়াংজিয়াং প্রদেশের ইয়াসিং নদীর প্রবাহ বিপদসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। হুনান প্রদেশ বন্যাকবলিত হওয়ায় হাজার হাজার মানুষকে এলাকা থেকে সরে যেতে বলা হয়েছে। এ প্রদেশে ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। অর্থনৈতিক হিসাবে এর পরিমাণ এক দশমিক ২২ বিলিয়ন।

Comments

Popular posts from this blog

সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী প্রমোদ মানকিন আর নেই

সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী অ্যাডভোকেট প্রমোদ মানকিন (৭৭) বুধবার ভোরে ভারতের মুম্বাইয়ের হলি ফ্যামিলি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেছেন। Click Here ফুসফুসের সংক্রমণে আক্রান্ত হয়ে ময়মনসিহংহ-হালুয়াঘাটের এই আওয়ামী লীগ নেতা কিছুদিন ধরে মুম্বাইয়ের ওই হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন। বুধবার ভোরে তার মৃত্যুর খবর দেশে আসে বলে তার পরিবারের সদস্যরা জানান। গারো সম্প্রদায়ের প্রতিনিধি প্রমোদ মানকিন জাতীয় সংসদে ময়মনিসংহ-১ (হালুয়াঘাট-ধোবাউড়া) আসনের ভোটারদের প্রতিনিধিত্ব করেছেন চার বার।    তার মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রয়াত এই নেতার পরিবারের সদস্যদের প্রতি সমবেদনা জানিয়েছেন। ১৯৩৯ খ্রিস্টাব্দের ১৮ এপ্রিল নেত্রকোণা জেলার দুর্গাপুর উপজেলার বাকালজোড়া ইউনিয়নের রামনগর গ্রামে এক গারো খ্রিস্টান পরিবারে প্রমোদ মানকিনের জন্ম। ১৯৯১ সালে আওয়ামী লীগে দিয়ে তিনি রাজনীতিতে সক্রিয় হন। মৃত্যুর আগ পর্যন্ত হালুয়াঘাট উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও ময়মনসিংহ জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য ছিলেন তিনি। 

রোহিঙ্গা নির্যাতনের প্রতিবাদ ড্যাফোডিল শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের

মিয়ানমারে রোহিঙ্গাদের হত্যা, নির্যাতনের প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছেন ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা। বৃহস্পতিবার দুপুরে স্কুলের বিপরীতে সোবহানবাগে এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। মানববন্ধন শেষে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। আলোচনায় অংশ নিয়ে স্কুলের শিক্ষকরা বলেন, ধর্ম যার যার, রাষ্ট্র সবার। শুধু ধর্মকে ব্যবহার করে রোহিঙ্গাদের ওপর ইতিহাসের বর্বরোচিত হামলা করে যাচ্ছে মিয়ানমারের সরকারি বাহিনী। এ হামলা থেকে রোহিঙ্গা শিশুরাও রেহাই পাচ্ছে না; যার কারণে তারা নিরাপদ আশ্রয়ের খোঁজে বাংলাদেশে চলে আসছে। বক্তারা বলেন, মিয়ানমারের রাখাইন প্রদেশে যা ঘটছে, তা মানবতাবিরোধী অপরাধ। ইতোমধ্যে বাংলাদেশসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশ বর্বরোচিত এ হামলার নিন্দা ও তা বন্ধের আহ্বান জানিয়েছে। এতে বক্তব্য রাখেন, স্কুলের অধ্যক্ষ শাহানা খান, উপদেষ্টা ড. মাহমুদুল হাসান, সিনিয়র ভাইস প্রিন্সিপ্যাল রহিমা মির্জা রোজিমেরি প্রমুখ। এছাড়া দ্রুত এ হামলা বন্ধ করে বাংলাদেশে আসা রোহিঙ্গাদের ফেরত নেওয়ারও দাবি জানান বক্তারা।