Skip to main content

সদ্য বিয়ে হলে যা জানা জরুরী



যতই পার্কে প্রেম করুন, বাড়িতে লুকিয়ে সময় কাটান, আসল আনন্দ কিন্তু বিয়ের পরেই। ধরা পড়ার টেনশন নেই, তাড়াতাড়ি বাড়ি ফেরার হ্যাপা নেই, নিশ্চিন্ত মনে কাছে পাওয়া। সে নিন্দুকেরা যতই কান ভাঙানোর চেষ্টা করুক, যতই বলুক বিয়ের পর প্রেম-টেম থাকে না, এক কান দিয়ে ঢুকিয়ে বের করে দিন অন্য কান দিয়ে।
জেনে নিন সদ্য বিয়ে হলে যা জানা জরুরী-
* স্ত্রীর সঙ্গে খোলাখুলি আলোচনা করুন যৌনতা নিয়ে। তবে তাড়াহুড়ো করবেন না। ধীরেসুস্থে এগিয়ে যান। জিজ্ঞেস করুন তিনি কী পছন্দ করেন। স্ত্রীর মনের মতো ব্যবস্থা করতে পারেন। নিজের ইচ্ছেটাও স্ত্রীকে জানান।
* সৌরভে চনমনে মোমবাতি জ্বালান ঘরে। রাতে শুতে যাওয়ার আগে জ্বালিয়ে দিন মোমবাতি। মুড এমনিই তৈরি হয়ে যাবে।
* এই সময়টা চূড়ান্ত রোম্যান্স করার সময়। তাই একসঙ্গে স্নান করুন। একে অন্যকে সাজিয়ে দিন। স্ত্রীর শাড়ির কুঁচি ধরে দিন। পায়ে নেলপলিশ পরিয়ে দিন। হালকা ম্যাসাজ করে দিন।
* মাঝেমধ্যেই বেরিয়ে পড়ুন স্ত্রীকে সঙ্গে নিয়ে। কাজ থেকে সময় বের করে লং ড্রাইভে যান, উইকএন্ড ট্রিপে যান।
* সদ্য বিয়ে করা স্ত্রীকে ভালো করে নজর করুন। তাঁর হাঁটাচলা কথা বলার দিকে খেয়াল করুন। মুখ ফিরিয়ে রাখবেন না। স্ত্রী কিন্তু মনে মনে চাইবে আপনি তাঁকে নিয়ে মেতে থাকুন।
* অফিস থেকে বাড়ি ফেরার সময় নিয়ে আসুন জুঁই ফুলের মালা। যত্ন সহকারে স্ত্রীর চুলে গুঁজে দিন তা। বা একটি কাচের বাটিতে জুঁই ফুল সাজিয়ে রাখুন শোয়ার ঘরে। রাতে জুঁই ফুলের সুবাস আপনার স্ত্রীকে মাতোয়ারা করবে। চারপাশটা সুবাসিত থাকলে মিলনেচ্ছা জাগবে দু’জনের মনেই।
* স্ত্রী যখন স্নান সেরে ভিজা চুল আঁচড়াবেন, আলতো চুম্বন একে দিন তাঁর ঘাড়ে। মুখে প্রকাশ না করলেও স্ত্রী আনন্দে পাগল হয়ে যাবেন।

Comments

Popular posts from this blog

যৌন সক্ষমতায় সেরা কোন কোন রাশির জাতক-জাতিকারা

মানব জীবনের সব চেয়ে গোপনীয় জিনিসটি হচ্ছে যৌনতা! আর মজার বিষয় হলো- কানাকানি, ফিসফিসিয়ে কিংবা সম-বয়সির আড্ডায়, যে কোন উপায়েই হোক এখানে উন্মচিত হয় যৌনতার হাজারো কৌতুহলের রহস্যভেদ।যৌনতা সম্পর্কে মানুষের আগ্রহের অন্ত নেই।কেননা মানুষের চরম আকাঙ্খিত ব্যাপারটিই যে যৌনতা।না হওয়া তৃতীয় মহাযুদ্বে হারতেও আপত্তি নেই, কিন্তু যে করেই হোক হারা যাবে না যৌনতার এই যুদ্ধে। এবার ভাবুন!এই যুদ্ধে হারার লজ্জা কত বড়!এবার মিলিয়ে নেওয়া যাক যৌন সক্ষমতায় সেরা কোন কোন রাশির জাতক-জাতিকারা।আর আপনি আমি কোথায়? মেষ (২১ মার্চ-২১ এপ্রিল) যৌনতা, যুদ্ধ এবং শক্তির দেবতা হলো মঙ্গল। আর এ সবকিছুই ফুটে ওঠে মেষ রাশির জাতক-জাতিকার জীবনে। দৈহিক প্রেমের ক্ষেত্রে শক্তি প্রয়োগে পারঙ্গম এই মানুষেরা দুর্দান্ত প্রেমিক হিসেবে পরিচিত। কিন্তু বেস্ট পারফরম্যান্সের জন্য আপনাকে ব্যাটবল চালাতে হবে সমানতালে। আর খেলার মাঠের কাটাছেঁড়া, রক্ত বা অন্য কোনো লাভ বাইট দেহজ প্রেমকে যেন করে তোলে আরো আকর্ষণীয়। বৃষ (২১ এপ্রিল-২১ মে) ভালোবাসার দেবী ভেনাসের প্রত্যক্ষ প্রভাব রয়েছে এই রাশির জাতক জাতিকার ওপর। এরা দৈহিক ভালোবাসার ক্ষেত্রে একই সঙ্গে খ

হলিডে মার্কেটের আয়ে ৮ সদস্যের সংসার চালান তাসলিমা

তাসলিমা বেগম। রাজধানীর মতিঝিল আইডিয়াল স্কুলের সামনের হলিডে মার্কেটে কসমেটিকসের একটি দোকান রয়েছে তার। শুক্রবার এই মার্কেট পরিদর্শনের সময় প্রতিবেদকের সঙ্গে কথা হয় ছয় সন্তানের জননী তাসলিমা বেগমের। তিনি বলেন, প্রতি শুক্রবার সকাল ৯টার পরই দোকান খুলি। রাত ৮টা পর্যন্ত চলে। আবার অনেক সময় একটু বেশিও থাকা হয়। মেয়েদের মাথার ছোট বেন্ড, নেলপালিশ ও টিপ থেকে শুরু করে আলতা ও স্নো’সহ সব ধরনের আইটেমই বিক্রি করি। পাঁচ টাকা থেকে শুরু করে ৫০০ টাকা দামের বিভিন্ন সামগ্রী পাওয়া যায় তার দোকানে। কেমন বিক্রি হয় জানতে চাইলে তিনি বলেন, ছয়ডা পোলা-মাইয়া লইয়া থাকি। কেমুন খরচ লাগতে পারে। তার মানে কী এই এক দিনের বিক্রিতেই আপনার সংসার চলে- এমন প্রশ্নের প্রতিউত্তরে তিনি বলেন, এইহানে মাসে চাইর দিন সকাল থাইকা বই (বসি)। শনিবারও বই। এছাড়া আরও দুই/একদিন আশেপাশে ঘুইরা বিক্রি করি। তবে এই মার্কেটের বিক্রিতেই বেশি আয় হয়। এছাড়া আমাগো তো বেশি ট্যাহা লাগে না। যা অয় মোটামুটি চইল্যা যায়। তাসলিমা বেগমের সঙ্গে কথা বলে আরো জানা যায়, স্বামীসহ তাদের আট সদস্যের পরিবার। স্বামী উপার্জন তেমন একটা উল্লেখ করার মত নয়। তাই সামান্য আয়ে

সৌদি আরবে ক্ষুধার্তদের জন্য ফ্রি খাবার

সৌদি আরবে ক্ষুধার্তদের জন্য রাস্তার পাশে ফ্রি খাবারের ব্যবস্থা করা হয়েছে। আর এসব খাবারগুলো সংরক্ষণের জন্য রেফ্রিজারেটর বসানো হয়েছে। প্রায় প্রতিটি মসজিদের পাশে এ রেফ্রিজারেটরগুলো রাখা হয়েছে। সৌদি কর্তৃপক্ষ স্বেচ্ছায় বাসা-বাড়ি বা হোটেলের অতিরিক্ত খাবার মুসাফির, পথিক বা গরিবদের জন্য সেগুলোতে রাখার আহ্বান জানিয়েছে। স্থানীয় প্রশাসনের কর্মকর্তারা বলেন, শহরের আধুনিক ফ্ল্যাটে বসবাসকারী অনেক মানুষ খাবার দান করতে চান। কিন্তু সামর্থ্য থাকার পরও তারা সেটা করতে পারছেন না। এ কারণে প্রশাসন থেকে এমন উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। এসব রেফ্রিজারেটরে রাখা খাবার যে কেউ ইচ্ছামতো খেতে পারবেন।