Skip to main content

কিশোরের কান থেকে বের হলো অদ্ভুত একগাদা পোকা (ভিডিও)



কানে ভীষণ ব্যথা ছিল ছেলেটার। আর সহ্য করতে না পেরে ডাক্তারের কাছে গিয়েছিল। টর্চ দিয়ে কানের ভেতরে পরীক্ষা করে দেখে অবাক চিকিৎসক। কিশোরের কানের ভেতরে বাসা বেঁধেছে একগাদা পোকা।
প্রতিটি পোকা দিব্যি ঘুরে বেড়াচ্ছে কানে ভেতরে। আর এই যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে কিশোরটি। পোকাগুলো না বের করলে এভাবেই যন্ত্রণা পেতে হবে কিশোরকে। তাই তৎক্ষণাৎ পোকাগুলো বাইরে বের করার সিদ্ধান্ত নেন চিকিৎসকরা। কান পরিষ্কার করার যন্ত্র দিয়ে একটি একটি করে পোকা বের করতে শুরু করেন চিকিৎসরা।
ভিডিওটি আপলোড হওয়া মাত্রই সাড়া পড়ে যায় নেটদুনিয়ায়। ইতোমধ্যেই তা পেয়ে গেছে ভাইরাল তকমা। জানা গেছে, ঘটনাটি ঘটেছে কাজাখস্তানের একটি স্থানের। কানের ব্যথায় অতিষ্ঠ হয়ে স্থানীয় ডাক্তারের কাছে যায় সে। কিন্তু কেমন করে কানের ভেতরে ছিল এই ধূসর রংয়ের পোকাগুলো। প্রাথমিকভাবে ডাক্তাররা মনে করছেন, মাছি জাতীয় কোনো প্রাণী কিশোরের কানে ডিম পেড়েছিল হয়তো। সেখান থেকেই লার্ভার মতো এই পোকাগুলোর জন্ম হয়েছে৷ শরীরের ভেতর থেকে প্রোটিন শুষে নিয়েই সেগুলো এতদিন বেঁচে ছিল৷
অবশ্য মানুষের কানের ভেতরে এভাবে পোকামাকড় ঢুকে যাওয়ার ঘটনা নতুন নয়। কিছুদিন আগেই এমন ঘটনার সাক্ষী হয়েছিলেন ভারতে বেঙ্গালুরুর বাসিন্দা লক্ষ্মী। বারান্দায় ঘুমোতে গিয়ে তার কানের ভেতরে প্রবেশ করেছিল একটি আস্ত মাকড়সা। সেক্ষেত্রে অবশ্য লক্ষ্মীর কানের ভেতরে ওষুধ প্রয়োগ করায় নিজে থেকেই বেরিয়ে এসেছিল মাকড়সাটি। কিন্তু কাজাখস্তানের কিশোরের পরিস্থিতি আরো গুরুতর ছিল৷ কারণ তার কানের ভেতরের পোকাগুলো ছিল খুবই ছোট। তাই খুব সাবধানে একটি একটি করে সেগুলি বের করতে হয়েছে ডাক্তারদের।
ভিডিওতে তুলে রাখা হয় এই দৃশ্য

Comments

Popular posts from this blog

যৌন সক্ষমতায় সেরা কোন কোন রাশির জাতক-জাতিকারা

মানব জীবনের সব চেয়ে গোপনীয় জিনিসটি হচ্ছে যৌনতা! আর মজার বিষয় হলো- কানাকানি, ফিসফিসিয়ে কিংবা সম-বয়সির আড্ডায়, যে কোন উপায়েই হোক এখানে উন্মচিত হয় যৌনতার হাজারো কৌতুহলের রহস্যভেদ।যৌনতা সম্পর্কে মানুষের আগ্রহের অন্ত নেই।কেননা মানুষের চরম আকাঙ্খিত ব্যাপারটিই যে যৌনতা।না হওয়া তৃতীয় মহাযুদ্বে হারতেও আপত্তি নেই, কিন্তু যে করেই হোক হারা যাবে না যৌনতার এই যুদ্ধে। এবার ভাবুন!এই যুদ্ধে হারার লজ্জা কত বড়!এবার মিলিয়ে নেওয়া যাক যৌন সক্ষমতায় সেরা কোন কোন রাশির জাতক-জাতিকারা।আর আপনি আমি কোথায়? মেষ (২১ মার্চ-২১ এপ্রিল) যৌনতা, যুদ্ধ এবং শক্তির দেবতা হলো মঙ্গল। আর এ সবকিছুই ফুটে ওঠে মেষ রাশির জাতক-জাতিকার জীবনে। দৈহিক প্রেমের ক্ষেত্রে শক্তি প্রয়োগে পারঙ্গম এই মানুষেরা দুর্দান্ত প্রেমিক হিসেবে পরিচিত। কিন্তু বেস্ট পারফরম্যান্সের জন্য আপনাকে ব্যাটবল চালাতে হবে সমানতালে। আর খেলার মাঠের কাটাছেঁড়া, রক্ত বা অন্য কোনো লাভ বাইট দেহজ প্রেমকে যেন করে তোলে আরো আকর্ষণীয়। বৃষ (২১ এপ্রিল-২১ মে) ভালোবাসার দেবী ভেনাসের প্রত্যক্ষ প্রভাব রয়েছে এই রাশির জাতক জাতিকার ওপর। এরা দৈহিক ভালোবাসার ক্ষেত্রে একই সঙ্গে খ

হলিডে মার্কেটের আয়ে ৮ সদস্যের সংসার চালান তাসলিমা

তাসলিমা বেগম। রাজধানীর মতিঝিল আইডিয়াল স্কুলের সামনের হলিডে মার্কেটে কসমেটিকসের একটি দোকান রয়েছে তার। শুক্রবার এই মার্কেট পরিদর্শনের সময় প্রতিবেদকের সঙ্গে কথা হয় ছয় সন্তানের জননী তাসলিমা বেগমের। তিনি বলেন, প্রতি শুক্রবার সকাল ৯টার পরই দোকান খুলি। রাত ৮টা পর্যন্ত চলে। আবার অনেক সময় একটু বেশিও থাকা হয়। মেয়েদের মাথার ছোট বেন্ড, নেলপালিশ ও টিপ থেকে শুরু করে আলতা ও স্নো’সহ সব ধরনের আইটেমই বিক্রি করি। পাঁচ টাকা থেকে শুরু করে ৫০০ টাকা দামের বিভিন্ন সামগ্রী পাওয়া যায় তার দোকানে। কেমন বিক্রি হয় জানতে চাইলে তিনি বলেন, ছয়ডা পোলা-মাইয়া লইয়া থাকি। কেমুন খরচ লাগতে পারে। তার মানে কী এই এক দিনের বিক্রিতেই আপনার সংসার চলে- এমন প্রশ্নের প্রতিউত্তরে তিনি বলেন, এইহানে মাসে চাইর দিন সকাল থাইকা বই (বসি)। শনিবারও বই। এছাড়া আরও দুই/একদিন আশেপাশে ঘুইরা বিক্রি করি। তবে এই মার্কেটের বিক্রিতেই বেশি আয় হয়। এছাড়া আমাগো তো বেশি ট্যাহা লাগে না। যা অয় মোটামুটি চইল্যা যায়। তাসলিমা বেগমের সঙ্গে কথা বলে আরো জানা যায়, স্বামীসহ তাদের আট সদস্যের পরিবার। স্বামী উপার্জন তেমন একটা উল্লেখ করার মত নয়। তাই সামান্য আয়ে

সৌদি আরবে ক্ষুধার্তদের জন্য ফ্রি খাবার

সৌদি আরবে ক্ষুধার্তদের জন্য রাস্তার পাশে ফ্রি খাবারের ব্যবস্থা করা হয়েছে। আর এসব খাবারগুলো সংরক্ষণের জন্য রেফ্রিজারেটর বসানো হয়েছে। প্রায় প্রতিটি মসজিদের পাশে এ রেফ্রিজারেটরগুলো রাখা হয়েছে। সৌদি কর্তৃপক্ষ স্বেচ্ছায় বাসা-বাড়ি বা হোটেলের অতিরিক্ত খাবার মুসাফির, পথিক বা গরিবদের জন্য সেগুলোতে রাখার আহ্বান জানিয়েছে। স্থানীয় প্রশাসনের কর্মকর্তারা বলেন, শহরের আধুনিক ফ্ল্যাটে বসবাসকারী অনেক মানুষ খাবার দান করতে চান। কিন্তু সামর্থ্য থাকার পরও তারা সেটা করতে পারছেন না। এ কারণে প্রশাসন থেকে এমন উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। এসব রেফ্রিজারেটরে রাখা খাবার যে কেউ ইচ্ছামতো খেতে পারবেন।