Skip to main content

ষাঁড়ের গুঁতোই পায়ের আঙুল কেটে হাতে!



খামারে কাজ করার সময় ষাঁড় গুঁতো মারে জ্যাক মিচেলকে (২০)। এতে ডান হাতের বুড়ো আঙুল বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। চিকিৎসকের কাছে নিয়ে গেলে দুইবার অস্ত্রোপচারের পরও তা জোড়া লাগানো সম্ভব হয়নি।
পরে তার পায়ের বুড়ো আঙুল কেটে সেই হাতে লাগানো হয়। গত এপ্রিলে ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া রাজ্যে এ ঘটনা ঘটে। বৃহস্পতিবার বিবিসি এ খবর প্রকাশ করেছে।
মিচেল বলেন, একটি ষাঁড় হাতে লাথি মেরে বেড়ার মধ্যে ফেলে দেয় তাঁকে। ঘটনার পরই তাঁর সহকর্মীরা তাঁর আঙুলটি সংরক্ষণ করেছিলেন। মিচেলকে পার্থ শহরের হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়। কিন্তু আঙুলটি রক্ষার সব চেষ্টাই ব্যর্থ হয়।
দুই সপ্তাহ আগে সিডনি আই হাসপাতালে মিচেলকে নেওয়া হয়। সেখানে বুড়ো আঙ্গুলের জায়গায় পায়ের আঙ্গুল স্থাপন করা হয়। প্লাস্টিক সার্জারি বিভাগের প্রধান ডা.শন নিকলিন বলেন, বিষয়টি (প্রতিস্থাপন) মেনে সময় লেগেছে। এতে তিনি বিস্মিত নন।
ডা. নিকলিন আরো বলেন, মিচেলের চারটি আঙুল ভালো অবস্থায় আছে। তবে যদি বুড়ো আঙুলটি কাজ না করে হাতের কর্মক্ষমতা হারিয়ে ফেলবেন।
মিচেলের পুনর্বাসনের জন্য এক বছরের বেশি সময় দরকার। তবে তিনি কাজে ফিরে যাওয়ার পরিকল্পনা করছেন।

Comments

Popular posts from this blog

সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী প্রমোদ মানকিন আর নেই

সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী অ্যাডভোকেট প্রমোদ মানকিন (৭৭) বুধবার ভোরে ভারতের মুম্বাইয়ের হলি ফ্যামিলি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেছেন। Click Here ফুসফুসের সংক্রমণে আক্রান্ত হয়ে ময়মনসিহংহ-হালুয়াঘাটের এই আওয়ামী লীগ নেতা কিছুদিন ধরে মুম্বাইয়ের ওই হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন। বুধবার ভোরে তার মৃত্যুর খবর দেশে আসে বলে তার পরিবারের সদস্যরা জানান। গারো সম্প্রদায়ের প্রতিনিধি প্রমোদ মানকিন জাতীয় সংসদে ময়মনিসংহ-১ (হালুয়াঘাট-ধোবাউড়া) আসনের ভোটারদের প্রতিনিধিত্ব করেছেন চার বার।    তার মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রয়াত এই নেতার পরিবারের সদস্যদের প্রতি সমবেদনা জানিয়েছেন। ১৯৩৯ খ্রিস্টাব্দের ১৮ এপ্রিল নেত্রকোণা জেলার দুর্গাপুর উপজেলার বাকালজোড়া ইউনিয়নের রামনগর গ্রামে এক গারো খ্রিস্টান পরিবারে প্রমোদ মানকিনের জন্ম। ১৯৯১ সালে আওয়ামী লীগে দিয়ে তিনি রাজনীতিতে সক্রিয় হন। মৃত্যুর আগ পর্যন্ত হালুয়াঘাট উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও ময়মনসিংহ জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য ছিলেন তিনি। 

রোহিঙ্গা নির্যাতনের প্রতিবাদ ড্যাফোডিল শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের

মিয়ানমারে রোহিঙ্গাদের হত্যা, নির্যাতনের প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছেন ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা। বৃহস্পতিবার দুপুরে স্কুলের বিপরীতে সোবহানবাগে এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। মানববন্ধন শেষে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। আলোচনায় অংশ নিয়ে স্কুলের শিক্ষকরা বলেন, ধর্ম যার যার, রাষ্ট্র সবার। শুধু ধর্মকে ব্যবহার করে রোহিঙ্গাদের ওপর ইতিহাসের বর্বরোচিত হামলা করে যাচ্ছে মিয়ানমারের সরকারি বাহিনী। এ হামলা থেকে রোহিঙ্গা শিশুরাও রেহাই পাচ্ছে না; যার কারণে তারা নিরাপদ আশ্রয়ের খোঁজে বাংলাদেশে চলে আসছে। বক্তারা বলেন, মিয়ানমারের রাখাইন প্রদেশে যা ঘটছে, তা মানবতাবিরোধী অপরাধ। ইতোমধ্যে বাংলাদেশসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশ বর্বরোচিত এ হামলার নিন্দা ও তা বন্ধের আহ্বান জানিয়েছে। এতে বক্তব্য রাখেন, স্কুলের অধ্যক্ষ শাহানা খান, উপদেষ্টা ড. মাহমুদুল হাসান, সিনিয়র ভাইস প্রিন্সিপ্যাল রহিমা মির্জা রোজিমেরি প্রমুখ। এছাড়া দ্রুত এ হামলা বন্ধ করে বাংলাদেশে আসা রোহিঙ্গাদের ফেরত নেওয়ারও দাবি জানান বক্তারা।