Skip to main content

বাবাকে খুঁজে পেলেন মিম

ক্যারিয়ারে অবশেষে বাবাকে খুঁজে পেয়েছেন ছোট ও বড় পর্দার জনপ্রিয় অভিনেত্রী বিদ্যা সিনহা মিম।
মিম বলেন, ‘বুম্বা দা’র (প্রসেনজিৎ) ভক্ত আমি সেই শৈশব থেকেই। খুব স্বাভাবিকভাবে আমাদের বয়সী যে কেউই তার কাছে গেলে মোহগ্রস্ত হয়ে যায়। কিন্তু এত বড় অভিনেতার সাথে স্ক্রিন শেয়ার করার বিষয়টাও তো কঠিন ব্যাপার। তাই প্রথম শুটিংয়ের দিন খুব ভয় পেয়ে গিয়েছিলাম। ইনফ্যাক্ট আগের দিন টানা কয়েক ঘণ্টা ধরে আমি স্ক্রিপ্ট মুখস্থ করেছি। কিন্তু শুটিংয়ের আগে তিনি বলেন, আজ থেকে তুই আমার মেয়ে। আমাকে সেটের বাইরে শুধু না, আজ থেকে আজীবন তুই আমাকে ‘বাবা’ বলে ডাকবি। এরপর সত্যিকার অর্থেই তিনি মেয়ের মতোই এখন অবধি খোঁজখবর রাখেন। আমাকে অভিনয়ের নানা কৌশল শেখালেন। কিভাবে কতটা সহজ হওয়া যায় স্ক্রিনে। সত্যিই আমি আমার ক্যারিয়ারে নতুন এক অভিভাবক বাবাকে পেলাম।
সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের ‘কাকাবাবু’ সিরিজের নতুন চলচ্চিত্র নির্মাণ করছেন কলকাতার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার প্রাপ্ত নির্মাতা সৃজিত মুখার্জী। এবারের সিক্যুয়েলের নাম ‘ইয়েতির অভিযান’।ছবিটির প্রধান কয়েকটি চরিত্রে অভিনয় করেছেন প্রসেনজিৎ, বিদ্যা সিনহা মীম, যীশু সেনগুপ্ত, ফেরদৌসসহ অনেকে।

Comments

Popular posts from this blog

সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী প্রমোদ মানকিন আর নেই

সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী অ্যাডভোকেট প্রমোদ মানকিন (৭৭) বুধবার ভোরে ভারতের মুম্বাইয়ের হলি ফ্যামিলি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেছেন। Click Here ফুসফুসের সংক্রমণে আক্রান্ত হয়ে ময়মনসিহংহ-হালুয়াঘাটের এই আওয়ামী লীগ নেতা কিছুদিন ধরে মুম্বাইয়ের ওই হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন। বুধবার ভোরে তার মৃত্যুর খবর দেশে আসে বলে তার পরিবারের সদস্যরা জানান। গারো সম্প্রদায়ের প্রতিনিধি প্রমোদ মানকিন জাতীয় সংসদে ময়মনিসংহ-১ (হালুয়াঘাট-ধোবাউড়া) আসনের ভোটারদের প্রতিনিধিত্ব করেছেন চার বার।    তার মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রয়াত এই নেতার পরিবারের সদস্যদের প্রতি সমবেদনা জানিয়েছেন। ১৯৩৯ খ্রিস্টাব্দের ১৮ এপ্রিল নেত্রকোণা জেলার দুর্গাপুর উপজেলার বাকালজোড়া ইউনিয়নের রামনগর গ্রামে এক গারো খ্রিস্টান পরিবারে প্রমোদ মানকিনের জন্ম। ১৯৯১ সালে আওয়ামী লীগে দিয়ে তিনি রাজনীতিতে সক্রিয় হন। মৃত্যুর আগ পর্যন্ত হালুয়াঘাট উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও ময়মনসিংহ জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য ছিলেন তিনি। 

রোহিঙ্গা নির্যাতনের প্রতিবাদ ড্যাফোডিল শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের

মিয়ানমারে রোহিঙ্গাদের হত্যা, নির্যাতনের প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছেন ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা। বৃহস্পতিবার দুপুরে স্কুলের বিপরীতে সোবহানবাগে এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। মানববন্ধন শেষে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। আলোচনায় অংশ নিয়ে স্কুলের শিক্ষকরা বলেন, ধর্ম যার যার, রাষ্ট্র সবার। শুধু ধর্মকে ব্যবহার করে রোহিঙ্গাদের ওপর ইতিহাসের বর্বরোচিত হামলা করে যাচ্ছে মিয়ানমারের সরকারি বাহিনী। এ হামলা থেকে রোহিঙ্গা শিশুরাও রেহাই পাচ্ছে না; যার কারণে তারা নিরাপদ আশ্রয়ের খোঁজে বাংলাদেশে চলে আসছে। বক্তারা বলেন, মিয়ানমারের রাখাইন প্রদেশে যা ঘটছে, তা মানবতাবিরোধী অপরাধ। ইতোমধ্যে বাংলাদেশসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশ বর্বরোচিত এ হামলার নিন্দা ও তা বন্ধের আহ্বান জানিয়েছে। এতে বক্তব্য রাখেন, স্কুলের অধ্যক্ষ শাহানা খান, উপদেষ্টা ড. মাহমুদুল হাসান, সিনিয়র ভাইস প্রিন্সিপ্যাল রহিমা মির্জা রোজিমেরি প্রমুখ। এছাড়া দ্রুত এ হামলা বন্ধ করে বাংলাদেশে আসা রোহিঙ্গাদের ফেরত নেওয়ারও দাবি জানান বক্তারা।