Skip to main content

বিয়ার পান স্বাস্থ্যসম্মত, দাবি মন্ত্রীর

ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশের আবগারি মন্ত্রী কে এস জওহর বলেছেন, বিয়ার পান স্বাস্থ্যসম্মত। এটি একটি হেল্থ ড্রিঙ্ক। শুধু তাই নয়, বিয়ার যে হেল্থ ড্রিঙ্ক, তার প্রমাণ দিতেও তিনি তৈরি বলে জানিয়েছেন জওহর।
তার দাবি, ক্যানসার-প্রতিরোধ উপাদান রয়েছে বিয়ারে। হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়, হাড়ের ঘনত্ব বাড়ায়, স্মৃতিভ্রংশ, করোনারি রোগ প্রতিরোধ করে বিয়ার।
উল্লেখ্য, রাজ্যের চলতি মদ নীতি নিয়ে মহিলারা প্রতিবাদ জানিয়েছেন। এরইমধ্যে স্থানীয় একটি টিভি চ্যানেলের কাছে এই দাবি করেছেন আবগারি মন্ত্রী। তিনি বলেছেন, ‘কে বলল বিয়ার হেল্থ ড্রিঙ্ক নয়? আমি এর প্রমাণ দিতে প্রস্তুত’।
সংশ্লিষ্ট চ্যানেলের কাছে হোয়াটস্যাপের মাধ্যমে মঙ্গলবার সকালে বিয়ারের স্বাস্থ্য সংক্রান্ত ‘উপকারিতা’র একটা তালিকা পাঠান।‘বিয়ারের ১৩ টি উপকারিতা’ শিরোনামের ওই নোটে আরও দাবি করা হয়েছে, বিয়ার পাচনতন্ত্রকে সাহায্য করে, ডায়েবেটিসের ক্ষেত্রে উপযোগী এবং এতে অ্যান্টি এজিং উপাদানও রয়েছে।
মন্ত্রী আরও বলেছেন যে, রাজ্য সরকার বিয়ারকে স্বাস্থ্যসম্মত পানীয় হিসেবে প্রচার করবে।
মন্ত্রীর এই মন্তব্যের ভিডিও ভাইরাল হয়ে গেছে

Comments

Popular posts from this blog

সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী প্রমোদ মানকিন আর নেই

সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী অ্যাডভোকেট প্রমোদ মানকিন (৭৭) বুধবার ভোরে ভারতের মুম্বাইয়ের হলি ফ্যামিলি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেছেন। Click Here ফুসফুসের সংক্রমণে আক্রান্ত হয়ে ময়মনসিহংহ-হালুয়াঘাটের এই আওয়ামী লীগ নেতা কিছুদিন ধরে মুম্বাইয়ের ওই হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন। বুধবার ভোরে তার মৃত্যুর খবর দেশে আসে বলে তার পরিবারের সদস্যরা জানান। গারো সম্প্রদায়ের প্রতিনিধি প্রমোদ মানকিন জাতীয় সংসদে ময়মনিসংহ-১ (হালুয়াঘাট-ধোবাউড়া) আসনের ভোটারদের প্রতিনিধিত্ব করেছেন চার বার।    তার মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রয়াত এই নেতার পরিবারের সদস্যদের প্রতি সমবেদনা জানিয়েছেন। ১৯৩৯ খ্রিস্টাব্দের ১৮ এপ্রিল নেত্রকোণা জেলার দুর্গাপুর উপজেলার বাকালজোড়া ইউনিয়নের রামনগর গ্রামে এক গারো খ্রিস্টান পরিবারে প্রমোদ মানকিনের জন্ম। ১৯৯১ সালে আওয়ামী লীগে দিয়ে তিনি রাজনীতিতে সক্রিয় হন। মৃত্যুর আগ পর্যন্ত হালুয়াঘাট উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও ময়মনসিংহ জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য ছিলেন তিনি। 

রোহিঙ্গা নির্যাতনের প্রতিবাদ ড্যাফোডিল শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের

মিয়ানমারে রোহিঙ্গাদের হত্যা, নির্যাতনের প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছেন ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা। বৃহস্পতিবার দুপুরে স্কুলের বিপরীতে সোবহানবাগে এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। মানববন্ধন শেষে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। আলোচনায় অংশ নিয়ে স্কুলের শিক্ষকরা বলেন, ধর্ম যার যার, রাষ্ট্র সবার। শুধু ধর্মকে ব্যবহার করে রোহিঙ্গাদের ওপর ইতিহাসের বর্বরোচিত হামলা করে যাচ্ছে মিয়ানমারের সরকারি বাহিনী। এ হামলা থেকে রোহিঙ্গা শিশুরাও রেহাই পাচ্ছে না; যার কারণে তারা নিরাপদ আশ্রয়ের খোঁজে বাংলাদেশে চলে আসছে। বক্তারা বলেন, মিয়ানমারের রাখাইন প্রদেশে যা ঘটছে, তা মানবতাবিরোধী অপরাধ। ইতোমধ্যে বাংলাদেশসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশ বর্বরোচিত এ হামলার নিন্দা ও তা বন্ধের আহ্বান জানিয়েছে। এতে বক্তব্য রাখেন, স্কুলের অধ্যক্ষ শাহানা খান, উপদেষ্টা ড. মাহমুদুল হাসান, সিনিয়র ভাইস প্রিন্সিপ্যাল রহিমা মির্জা রোজিমেরি প্রমুখ। এছাড়া দ্রুত এ হামলা বন্ধ করে বাংলাদেশে আসা রোহিঙ্গাদের ফেরত নেওয়ারও দাবি জানান বক্তারা।