Skip to main content

বিশ্বসভায় বাংলাদেশকে তুলে ধরতে প্রস্তুত প্রধানমন্ত্রী




জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে ভাষণ দেবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এবারও বাংলায় ভাষণ দেবেন তিনি। এই ভাষণে বাংলাদেশকে বিশ্বসভায় তুলে ধরবেন প্রধানমন্ত্রী।
শেখ হাসিনাই বাংলাদেশের একমাত্র সরকার প্রধান, যিনি পরপর ৯বার সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে ভাষণ দেওয়ার নজির স্থাপন করতে যাচ্ছেন।
জাতিসংঘ বাংলাদেশ স্থায়ী মিশনের প্রেস উইং জানিয়েছে, প্রধানমন্ত্রীর ভাষণে চলমান রোহিঙ্গা সংকট নিয়ে বাংলাদেশের অবস্থান স্পষ্ট হবে।
প্রতিদিন দুইটি করে পর্বে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদ অধিবেশনে বিতর্ক অনুষ্ঠিত হচ্ছে। দ্বিতীয় পর্বের প্রথম দেশ হিসেবে এল সালভেদর-এর প্রতিনিধি বক্তব্য দিচ্ছেন। দ্বিতীয় পর্বের ১৪তম পর্বে বাংলাদেশকে বিশ্বসভায় তুলে ধরবেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী। এদিন সন্ধ্যায় নিউইয়র্কে বাংলাদেশের স্থায়ী মিশনে তার এই সফরের ওপর সাংবাদিকদের ব্রিফ করবেন শেখ হাসিনা।
জাতিসংঘ বাংলাদেশ স্থায়ী মিশনের প্রেস উইং জানিয়েছে, ভাষণে রোহিঙ্গাদের ওপর চলমান নিপীড়নের বিষয়টি তুলে ধরবেন প্রধানমন্ত্রী। সংকট নিরসনে বিশ্ববাসীর সহযোগিতা কামনা করবেন। সেইসঙ্গে রোহিঙ্গা সমস্যার মূল কারণগুলো উপস্থাপন এবং এর আশু সমাধানে বাংলাদেশের প্রস্তাবগুলো উত্থাপন করবেন শেখ হাসিনা।
অধিবেশনে ভাষণ দেয়া ছাড়াও একইদিন জাতিসংঘের মহাসচিব অ্যান্টনিও গুতেরেসের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বৈঠক করবেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী। এদিনই নিজের হোটেলে ভার্জিনিয়ার আইবিএম এর প্রেসিডেন্ট মেরি রোমেটি সাক্ষাত করবেন তিনি। পরে কসোবোর প্রেসিডেন্ট হাসগিম থাচির সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর একটি দ্বিপক্ষীয় বৈঠক হওয়ার কথা রয়েছে। ইউএনএইচকিউ-এ পানি বিষয়ক একটি উচ্চ পর্যায়ের প্যানেলের চতুর্থ বৈঠকে যোগ দেওয়ারও কথা রয়েছে প্রধানমন্ত্রীর।
২২ সেপ্টেম্বর নিউইয়র্ক থেকে সড়কপথে ভার্জিনিয়ার উদ্দেশে রওয়ানা হবেন তিনি। ভার্জিনিয়ায় এক সপ্তাহ অবস্থানের পর ২ অক্টোবর দেশে ফেরার কথা রয়েছে শেখ হাসিনার।

Comments

Popular posts from this blog

যৌন সক্ষমতায় সেরা কোন কোন রাশির জাতক-জাতিকারা

মানব জীবনের সব চেয়ে গোপনীয় জিনিসটি হচ্ছে যৌনতা! আর মজার বিষয় হলো- কানাকানি, ফিসফিসিয়ে কিংবা সম-বয়সির আড্ডায়, যে কোন উপায়েই হোক এখানে উন্মচিত হয় যৌনতার হাজারো কৌতুহলের রহস্যভেদ।যৌনতা সম্পর্কে মানুষের আগ্রহের অন্ত নেই।কেননা মানুষের চরম আকাঙ্খিত ব্যাপারটিই যে যৌনতা।না হওয়া তৃতীয় মহাযুদ্বে হারতেও আপত্তি নেই, কিন্তু যে করেই হোক হারা যাবে না যৌনতার এই যুদ্ধে। এবার ভাবুন!এই যুদ্ধে হারার লজ্জা কত বড়!এবার মিলিয়ে নেওয়া যাক যৌন সক্ষমতায় সেরা কোন কোন রাশির জাতক-জাতিকারা।আর আপনি আমি কোথায়? মেষ (২১ মার্চ-২১ এপ্রিল) যৌনতা, যুদ্ধ এবং শক্তির দেবতা হলো মঙ্গল। আর এ সবকিছুই ফুটে ওঠে মেষ রাশির জাতক-জাতিকার জীবনে। দৈহিক প্রেমের ক্ষেত্রে শক্তি প্রয়োগে পারঙ্গম এই মানুষেরা দুর্দান্ত প্রেমিক হিসেবে পরিচিত। কিন্তু বেস্ট পারফরম্যান্সের জন্য আপনাকে ব্যাটবল চালাতে হবে সমানতালে। আর খেলার মাঠের কাটাছেঁড়া, রক্ত বা অন্য কোনো লাভ বাইট দেহজ প্রেমকে যেন করে তোলে আরো আকর্ষণীয়। বৃষ (২১ এপ্রিল-২১ মে) ভালোবাসার দেবী ভেনাসের প্রত্যক্ষ প্রভাব রয়েছে এই রাশির জাতক জাতিকার ওপর। এরা দৈহিক ভালোবাসার ক্ষেত্রে একই সঙ্গে খ

হলিডে মার্কেটের আয়ে ৮ সদস্যের সংসার চালান তাসলিমা

তাসলিমা বেগম। রাজধানীর মতিঝিল আইডিয়াল স্কুলের সামনের হলিডে মার্কেটে কসমেটিকসের একটি দোকান রয়েছে তার। শুক্রবার এই মার্কেট পরিদর্শনের সময় প্রতিবেদকের সঙ্গে কথা হয় ছয় সন্তানের জননী তাসলিমা বেগমের। তিনি বলেন, প্রতি শুক্রবার সকাল ৯টার পরই দোকান খুলি। রাত ৮টা পর্যন্ত চলে। আবার অনেক সময় একটু বেশিও থাকা হয়। মেয়েদের মাথার ছোট বেন্ড, নেলপালিশ ও টিপ থেকে শুরু করে আলতা ও স্নো’সহ সব ধরনের আইটেমই বিক্রি করি। পাঁচ টাকা থেকে শুরু করে ৫০০ টাকা দামের বিভিন্ন সামগ্রী পাওয়া যায় তার দোকানে। কেমন বিক্রি হয় জানতে চাইলে তিনি বলেন, ছয়ডা পোলা-মাইয়া লইয়া থাকি। কেমুন খরচ লাগতে পারে। তার মানে কী এই এক দিনের বিক্রিতেই আপনার সংসার চলে- এমন প্রশ্নের প্রতিউত্তরে তিনি বলেন, এইহানে মাসে চাইর দিন সকাল থাইকা বই (বসি)। শনিবারও বই। এছাড়া আরও দুই/একদিন আশেপাশে ঘুইরা বিক্রি করি। তবে এই মার্কেটের বিক্রিতেই বেশি আয় হয়। এছাড়া আমাগো তো বেশি ট্যাহা লাগে না। যা অয় মোটামুটি চইল্যা যায়। তাসলিমা বেগমের সঙ্গে কথা বলে আরো জানা যায়, স্বামীসহ তাদের আট সদস্যের পরিবার। স্বামী উপার্জন তেমন একটা উল্লেখ করার মত নয়। তাই সামান্য আয়ে

সৌদি আরবে ক্ষুধার্তদের জন্য ফ্রি খাবার

সৌদি আরবে ক্ষুধার্তদের জন্য রাস্তার পাশে ফ্রি খাবারের ব্যবস্থা করা হয়েছে। আর এসব খাবারগুলো সংরক্ষণের জন্য রেফ্রিজারেটর বসানো হয়েছে। প্রায় প্রতিটি মসজিদের পাশে এ রেফ্রিজারেটরগুলো রাখা হয়েছে। সৌদি কর্তৃপক্ষ স্বেচ্ছায় বাসা-বাড়ি বা হোটেলের অতিরিক্ত খাবার মুসাফির, পথিক বা গরিবদের জন্য সেগুলোতে রাখার আহ্বান জানিয়েছে। স্থানীয় প্রশাসনের কর্মকর্তারা বলেন, শহরের আধুনিক ফ্ল্যাটে বসবাসকারী অনেক মানুষ খাবার দান করতে চান। কিন্তু সামর্থ্য থাকার পরও তারা সেটা করতে পারছেন না। এ কারণে প্রশাসন থেকে এমন উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। এসব রেফ্রিজারেটরে রাখা খাবার যে কেউ ইচ্ছামতো খেতে পারবেন।