Skip to main content

যৌন সক্ষমতায় সেরা কোন কোন রাশির জাতক-জাতিকারা


মানব জীবনের সব চেয়ে গোপনীয় জিনিসটি হচ্ছে যৌনতা! আর মজার বিষয় হলো- কানাকানি, ফিসফিসিয়ে কিংবা সম-বয়সির আড্ডায়, যে কোন উপায়েই হোক এখানে উন্মচিত হয় যৌনতার হাজারো কৌতুহলের রহস্যভেদ।যৌনতা সম্পর্কে মানুষের আগ্রহের অন্ত নেই।কেননা মানুষের চরম আকাঙ্খিত ব্যাপারটিই যে যৌনতা।না হওয়া তৃতীয় মহাযুদ্বে হারতেও আপত্তি নেই, কিন্তু যে করেই হোক হারা যাবে না যৌনতার এই যুদ্ধে। এবার ভাবুন!এই যুদ্ধে হারার লজ্জা কত বড়!এবার মিলিয়ে নেওয়া যাক যৌন সক্ষমতায় সেরা কোন কোন রাশির জাতক-জাতিকারা।আর আপনি আমি কোথায়?
মেষ (২১ মার্চ-২১ এপ্রিল)
যৌনতা, যুদ্ধ এবং শক্তির দেবতা হলো মঙ্গল। আর এ সবকিছুই ফুটে ওঠে মেষ রাশির জাতক-জাতিকার জীবনে। দৈহিক প্রেমের ক্ষেত্রে শক্তি প্রয়োগে পারঙ্গম এই মানুষেরা দুর্দান্ত প্রেমিক হিসেবে পরিচিত। কিন্তু বেস্ট পারফরম্যান্সের জন্য আপনাকে ব্যাটবল চালাতে হবে সমানতালে। আর খেলার মাঠের কাটাছেঁড়া, রক্ত বা অন্য কোনো লাভ বাইট দেহজ প্রেমকে যেন করে তোলে আরো আকর্ষণীয়।
বৃষ (২১ এপ্রিল-২১ মে)
ভালোবাসার দেবী ভেনাসের প্রত্যক্ষ প্রভাব রয়েছে এই রাশির জাতক জাতিকার ওপর। এরা দৈহিক ভালোবাসার ক্ষেত্রে একই সঙ্গে খুব সংবেদনশীল এবং শক্তিমত্তা প্রয়োগে পারঙ্গম। যৌনতার স্ট্যামিনা বা শক্তির দিক থেকে এদের জুড়ি মেলা ভার। ক্লান্তিবিহীন, সদাপ্রস্তত এবং ছন্দময় দৈহিক সম্পর্কের গ্যারান্টি দিয়ে থাকে এই রাশির মানুষেরা।
মিথুন (২২ মে-২১ জুন) বুধ গ্রহের প্রভাবে সদাসর্তক মনোভাব, মিষ্টভাষী, আদুরে আর খুনসুটিপূর্ণ ব্যক্তিত্ব নিয়ে এই রাশির জাতক-জাতিকা রয়েছে মহাসুখে। শুদ্ধ ‘কথা’ দিয়েই অপর মানুষদের বশ করতে এদর জুড়ি নেই। যৌনতার বিভিন্ন এক্সপেরিমেন্টাল দিক এই রাশির মানুষদের টানে। আপনার মিথুন প্রেমিক/প্রেমিকাকে আপনি শয্যায় পেতে পারেন ঠিক যেভাবে আপনি চান।
কর্কট (২২ জুন-২২ জুলাই)
দৈহিক প্রেমের ক্ষেত্রে কর্কট রাশির জাতক জাতিকার সাহচর্য রোলার কোস্টার রাইডের মতো। এই চরম আনন্দের শিখরে তো এই শান্তশিষ্ট, ভাজা মাছটি উল্টে খেতে না জানার মতো হাবভাব। তাই এদের সঙ্গে কোনো কিছু করার সময় সারপ্রাইজড হওয়ার প্রস্তুতি থাকতে হবে পুরোদস্তুর।
সিংহ (২৩ জুলাই-২৩ আগস্ট)
প্রেমিক-প্রেমিকা হিসেবে বিখ্যাত সিংহ দৈহিক সম্পর্কের ক্ষেত্রেও নিজরে সুনামের সঙ্গে অবিচার করেনি। যে কোনো প্রগাঢ় সম্পর্কের ক্ষেত্রেই এদের ইতিবাচক মনোভাব, হাস্যরস আর শরীরিক দক্ষতা তুলনাহীন। সিংহ রাশির কাউকে ভালবাসার মানুষ হিসেবে পাওয়া সত্যিই ভাগ্যের ব্যাপার।
কন্যা (২৪ আগস্ট-২৩ সেপ্টেম্বর)
নিখাদ ভালবাসা আর দুর্দান্ত সেক্সের অসাধারণ প্যাকেজ আপনাকে উপহার দিতে পারেন কন্যা, পুরুষ বা মহিলা। কান, ঠোঁট বা স্তনের সংবেদনশীলতা এ রাশির মানুষের অতিমাত্রায় বেশি আর দেহজ ভালবাসার ক্ষেত্রে কোমলতা ও রক্ষতার অদ্ভুত এক সমন্বয় এদের পছন্দ।
তুলা (২৪ সেপ্টেম্বর-২৩ অক্টোবর)
দিনে বন্ধু আর রাত্রিতে প্রেমিক এই প্রবাদের সবচেয়ে বড় উদারহণ হলো তুলা রাশির ছেলে-মেয়েরা। ভেনাসের প্রভাবে এরা সাধারণত সৌন্দর্য, রহস্যময়তা আর দৈহিক আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু। সঙ্গী-সঙ্গিনীদের শুধু একটু হাসি, উদ্দেশ্য পূর্ণ চাহনি, গাঢ় আলিঙ্গন বা হাতে মৃদু স্পর্শের মাধ্যমেই পটিয়ে ফেলতে পারে তুলা পুরুষ বা মহিলারা। দেহজ প্রেমের ক্ষেত্রে তারা আপনাকে বশে আনতে চাইবে না বরং আপনাকে দেবে ভালবাসার সুখ সাগরে অবাধ স্বাধীনতা। এভাবেই তুলারা অর্জন করতে পারবে আপনার বিশ্বাস আর দৈহিক সম্পর্কের চরম উৎকৃষ্টতা।

Comments

Popular posts from this blog

হলিডে মার্কেটের আয়ে ৮ সদস্যের সংসার চালান তাসলিমা

তাসলিমা বেগম। রাজধানীর মতিঝিল আইডিয়াল স্কুলের সামনের হলিডে মার্কেটে কসমেটিকসের একটি দোকান রয়েছে তার। শুক্রবার এই মার্কেট পরিদর্শনের সময় প্রতিবেদকের সঙ্গে কথা হয় ছয় সন্তানের জননী তাসলিমা বেগমের। তিনি বলেন, প্রতি শুক্রবার সকাল ৯টার পরই দোকান খুলি। রাত ৮টা পর্যন্ত চলে। আবার অনেক সময় একটু বেশিও থাকা হয়। মেয়েদের মাথার ছোট বেন্ড, নেলপালিশ ও টিপ থেকে শুরু করে আলতা ও স্নো’সহ সব ধরনের আইটেমই বিক্রি করি। পাঁচ টাকা থেকে শুরু করে ৫০০ টাকা দামের বিভিন্ন সামগ্রী পাওয়া যায় তার দোকানে। কেমন বিক্রি হয় জানতে চাইলে তিনি বলেন, ছয়ডা পোলা-মাইয়া লইয়া থাকি। কেমুন খরচ লাগতে পারে। তার মানে কী এই এক দিনের বিক্রিতেই আপনার সংসার চলে- এমন প্রশ্নের প্রতিউত্তরে তিনি বলেন, এইহানে মাসে চাইর দিন সকাল থাইকা বই (বসি)। শনিবারও বই। এছাড়া আরও দুই/একদিন আশেপাশে ঘুইরা বিক্রি করি। তবে এই মার্কেটের বিক্রিতেই বেশি আয় হয়। এছাড়া আমাগো তো বেশি ট্যাহা লাগে না। যা অয় মোটামুটি চইল্যা যায়। তাসলিমা বেগমের সঙ্গে কথা বলে আরো জানা যায়, স্বামীসহ তাদের আট সদস্যের পরিবার। স্বামী উপার্জন তেমন একটা উল্লেখ করার মত নয়। তাই সামান্য আয়ে

সৌদি আরবে ক্ষুধার্তদের জন্য ফ্রি খাবার

সৌদি আরবে ক্ষুধার্তদের জন্য রাস্তার পাশে ফ্রি খাবারের ব্যবস্থা করা হয়েছে। আর এসব খাবারগুলো সংরক্ষণের জন্য রেফ্রিজারেটর বসানো হয়েছে। প্রায় প্রতিটি মসজিদের পাশে এ রেফ্রিজারেটরগুলো রাখা হয়েছে। সৌদি কর্তৃপক্ষ স্বেচ্ছায় বাসা-বাড়ি বা হোটেলের অতিরিক্ত খাবার মুসাফির, পথিক বা গরিবদের জন্য সেগুলোতে রাখার আহ্বান জানিয়েছে। স্থানীয় প্রশাসনের কর্মকর্তারা বলেন, শহরের আধুনিক ফ্ল্যাটে বসবাসকারী অনেক মানুষ খাবার দান করতে চান। কিন্তু সামর্থ্য থাকার পরও তারা সেটা করতে পারছেন না। এ কারণে প্রশাসন থেকে এমন উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। এসব রেফ্রিজারেটরে রাখা খাবার যে কেউ ইচ্ছামতো খেতে পারবেন।