দেশের শীর্ষ যুদ্ধাপরাধী কুখ্যাত আল-বদর বাহিনীর প্রধান মতিউর রহমান নিজামীর ফাঁসি কার্যকরের পর তাঁদের মরদেহ গ্রামের বাড়ি পাবনা জেলার সাঁথিয়া নেওয়া হচ্ছে।
Click Here
রায় কার্যকরের পর রাত ১টা ৩১ মিনিটে নিজামীর মরদেহ ঢাকা থেকে সড়কপথে নেয়া হচ্ছে তাঁর গ্রামের বাড়ি সাঁথিয়ায়। মরদেহ বহনকারী অ্যাম্বুল্যান্সটির আগে-পরে রয়েছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কঠোর নিরাপত্তাবলয়।
এর আগে, এই শীর্ষ যুদ্ধাপরাধীকে মঙ্গলবার (১০ মে) দিবাগত রাত ১২টা ১ মিনিটে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে ফাঁসির মঞ্চে তার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়।
কারাগারের সামনে উপস্থিত সংবাদকর্মীদের উদ্দেশ্যে সিনিয়র জেল সুপার বলেন, রাত ১২টা ১ মিনিটেই মতিউর রহমান নিজামীকে ফাাঁসির মঞ্চে তুলে গলায় ফাঁস পরানো হয়। আর এরপর ফাঁসি দিয়ে ঠিক রাত ১২টা ১০ মিনিটে তার মৃত্যু নিশ্চিত করা হয়।
মহান মুক্তিযুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে ফাঁসির দড়িতে ঝুলতে হলো সে সময়কার ‘মইত্যা রাজাকার’ নামে পরিচিত নিজামীকে।
মুক্তিযুদ্ধে পাকিস্তানি বাহিনীর সহযোগী কিলিং স্কোয়াড আলবদর বাহিনীর সর্বোচ্চ নেতা ছিলেন এই নিজামী।
একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে বুদ্ধিজীবী হত্যাকাণ্ড এবং হত্যা-গণহত্যা ও ধর্ষণসহ সুপিরিয়র রেসপন্সিবিলিটির (ঊর্ধ্বতন নেতৃত্ব) দায়ে ফাঁসির দণ্ড দেওয়া হয় তাকে।
Comments
Post a Comment